শিমুল গুঁড়া যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে।
এটি যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
মহিলাদের অতিরিক্ত ঋতুস্রাব নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
ডায়রিয়া এবং আমাশয়ের সমস্যায় এটি খুবই উপকারী।
এটি স্নায়বিক দূর্বলতা দূর করতে সাহায্য করে।
দাঁতের মাড়ি মজবুত করার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী।
শিমুল মুল গুঁড়া
শিমুল মুলকে বলা হয় বাংলার ভায়াগ্রা কেউ কেউ আবার জিন সিংও বলেথাকেন যা বাংলাদেশের সব জায়গায় পাওয়া যায় ।শিমুল মূল পুরুষদের যাবতিও যৌন সমস্যা দূর করে মনে কে শতেজ করে যৌন জীবনকে সুখি করে শরীরে স্বাভাবিক যৌন শক্তি যোগায়।
জিন সিং যে কাজ করে শিমুল মূলও ঐ একই কাজ করে, তবে সাথে সাথেই এর ফল পাবেন না, আস্তে আস্তে পাবেন কমপক্ষে ১ মাস খেলে ফল পাবেন,পুরুষের শারীরিক দুর্বলতা যৌন দুর্বলতা শুক্রতারল্য দ্রুত বীর্যপাত এক কথায় সুস্থ যৌন জীবনের জন্যে শিমুল মূল,জন্ডিস ,মহিলাদের লিকুরিয়া জন্যে ভাল কাজ করে,শিমুল মূলের কাজ – শুক্রবর্ধক, প্রদর ও অতিরিক্ত রক্তস্রাবে কার্যকর। বলকারক, কামোদ্দীপক, মলরোধক। মেছতা, উদরাময় ও অতিরিক্ত রক্তস্রাবে উপকারী।
যৌবনকালে শুক্রাল্পতায় : চারা শিমুলগাছের মূল বেটে 7 থেকে 10 গ্রাম নিয়ে তার সাথে একটু চিনি মিশিয়ে দু’বেলা খেলে শুক্রাল্পতা দুর হবে। প্রৌঢ় অবস্থায় শুক্রাল্পতায় : চারা শিমুল গাছের নরম মূল চাকা-চাকা করে কেটে শুকিয়ে নিন। এবার ভালোভাবে চুর্ণ করে ছেকে একটা শিশিতে ভরে রাখুন। সে চুর্ণ দেড় থেকে দুগ্রাম মাত্রায় নিয়ে এককাপ দুধের সাথে খাবেন। এতে প্রচুর উপকার।শুক্রতারল্য, শারীরিক দুর্বলতা ও যৌন দুর্বলতায়
ব্যবহার্য অংশঃ মূল চূর্ণ
মাত্রাঃ ৭-১২ গ্রাম
ব্যবহার পদ্ধতিঃ সমপরিমান চিনিসহ প্রত্যহ ১-২ বার সেব্য।
রোগেরনামঃ প্রদর ও মহিলাদের অতিরিক্ত রক্তস্রাবে
ব্যবহার্য অংশঃ শুষ্ক কষচূর্ণ
মাত্রাঃ ১-২ গ্রাম
ব্যবহার পদ্ধতিঃ সমপরিমান চিনিসহ প্রত্যহ ১-২ বার দুধসহ সেব্য।
পোড়া ঘায়ে : শিমুল তুলা নিয়ে তাতে শিমুল গাছের ছাল অথ্যাৎ মোচরস দিয়ে ভিজিয়ে পোড়া ঘায়ে দিন,ঘা সেরে যাবে। এছাড়াও যন্তনাও কমে যাবে।
যৌবনকালে শুক্রাল্পতায়: শিমুল গাছের চারা মূল বেটে ৭ থেকে ১০ গ্রাম নিয়ে তার সাথে একটু চিনি মিশিয়ে দু’বেলা খেলে শুক্রাল্পতা দুর হয়ে যাবে ।
প্রৌঢ় অবস্থায় শুক্রাল্পতায় : চারা শিমুল গাছের নরম মূল চাকা-চাকা করে কেঁটে শুকিয়ে নিন। এবার ভালোভাবে চুর্ণ করে ছেকে একটা বোতলে ভরে রাখুন। সে চুর্ণ দেড় থেকে দুগ্রাম মাত্রায় নিয়ে এককাপ দুধের সাথে খাবেন। এতে উপকার পেতে পারেন।
প্রদরে : শিমুলের কচি মূল গুলো গাওয়া ঘিয়ে ভেজে নিন। এটি নামাবার সময় তাতে সামান্য লবণ মিশিয়ে দিন। এরপর এটি দেড় গ্রাম মাত্রায় নিয়ে এটা দু’বেলা খাবেন। এতে করে প্রদরে খুব উপকার হয়।