কুমড়ার বীজের উপকারিতা
• কুমড়ার বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি ও বিটা ক্যারোটিন। নিয়মিত যদি এই বীজ খাওয়া যায় তাহলে শরীরে দারুণ উপকার পাওয়া যায়।
• কুমড়ার বীজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেশিয়াম , জিঙ্ক এবং ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে -যা হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখার জন্য দারুন উপকারী। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত কুমড়ার বীজ খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। অন্য এক গবেষণা বলছে, কুমড়ার বীজ উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও কার্যকরী।
• যাদের শরীরে ম্যাগনেশিয়াম কম থাকে তাদের ডায়াবেটিস দেখা দেয়। দিনের চাহিদা প্রায় ৩৭ ভাগ ম্যাগনেশিয়াম পাওয়া যায় ৩০ গ্রাম পরিমাণ কুমড়ার বীজে।এ কারণে নিয়মিত এটি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
• ফাইবার, ভিটামিন ও খনিজের সেরা উৎস হচ্ছে কুমড়ার বীজ। এ কারণে এটি খেলে হজম ভাল হয়। কুমড়ার বীজে ফসফরাসও পাওয়া যায় যা ওজন কমাতে ভূমিকা রাখে।
• কুমড়ার বীজ ওমেগা থ্রি’র ভালো উৎস হওয়ায় এটি মাংসপেশী নরম করতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে থাকা জিঙ্ক এবং ফসফরাস হাড় মজবুত করে, অস্থিসন্ধির ব্যথা কমায়।
• কুমড়ার বীজে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকায় এটি শরীরের ইলেক্টোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। যখন শরীরের ভারসাম্য বজায় থাকে তখন মানসিক চাপও কমে যায়।
• অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন- ক্যারোটোনয়েডস এবং ভিটামিন বি এর ভাল উৎস হওয়ায় Pumpkin Seed (কুমড়া বীজ) শরীরের যেকোন অংশকে ফ্রি রেডিকেল থেকে রক্ষা করে। এসব ফ্রি রেডিকেল শরীরের সেল, প্রোটিন এবং ডিএনএ’র ক্ষতি করে।
• এছাড়া যেকোন ধরনের টিউমার , সংক্রমণ এবং অকালে বুড়িয়ে যাওয়ার জন্যও এসব ফ্রি রেডিকেল দায়ী। কুমড়ার বীজের মতো এমন
• অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পূর্ণ খাবার খেলে এসব ফ্রি রেডিকেল প্রতিরোধ করে শরীর সুস্থ ও শক্তিশালী রাখা যায়